হরলিক্স অরিজিনাল তৈরি করা হয় প্রাকৃতিক উপাদান থেকে, যার মধ্যে রয়েছে বার্লি, গম, এবং দুধের নির্যাস। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজ পদার্থ, যা দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণে সহায়ক।
- ভিটামিন এ: চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
- ভিটামিন সি ও ই: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ভিটামিন ডি: হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
- ভিটামিন বি কমপ্লেক্স: শক্তি বৃদ্ধি ও মানসিক উন্নয়নে সহায়ক।
- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস: হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় ও দাঁতের সুরক্ষা দেয়।
- প্রোটিন: শরীরের গঠন ও মাংসপেশী শক্তিশালী করে।
- খনিজ পদার্থ: ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং জিঙ্কের মতো খনিজ পদার্থ হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রক্ত সঞ্চালনে সহায়ক।
উপকারিতাঃ
- ক্যালসিয়াম ও জিংক সমৃদ্ধ।
- ভিটামিন সি, ডি,b 12 ও মিনারেল এর ঘাটতি পূরণ করে।
- হাড় এর ডেনসিটি বৃদ্ধি করে।
- বাচ্চাদের বড় এবং মজবুত হাড় দিতে হাড়ের ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ পদার্থের ঘনত্ব বাড়ায়।
- পেশী তৈরিতে সাহায্য করে।
- হরলিক্স চর্বিহীন টিস্যু বাড়াতে ক্লিনিক্যালি প্রমাণিত, যা শিশুদের “শক্তিশালী” করে।
- মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি করে।
- হরলিক্স অরিজিনাল পান করলে শরীরে তৎক্ষণাত শক্তি আসে
- ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে তোলে।
- শিশুদের মানসিক বিকাশে এটি অত্যন্ত উপকারী, কারণ এতে থাকা উপাদানগুলি মস্তিষ্কের কার্যক্রম উন্নত করে।
- হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
- শিশুদের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়ক, কারণ এতে আছে উন্নতমানের পুষ্টি উপাদান।
ঘুমাতে সাহায্য করে এমন কিছু পানীয় ………………………।।
ব্যবহারবিধ
হরলিক্স অরিজিনাল প্রস্তুত করা খুবই সহজ। এক গ্লাস গরম দুধে দুই থেকে তিন চামচ হরলিক্স মিশিয়ে নিন। ভালভাবে নাড়ুন এবং মিষ্টির জন্য প্রয়োজনমত চিনি যোগ করুন। ঠান্ডা দুধেও এটি উপভোগ করা যায়।
কেন হরলিক্স অরিজিনাল?
হরলিক্স কৃত্রিম, রং এবং স্বাদ, সুইটনারস ,প্রিজারভেটিভস থেকে মুক্ত। হরলিক্স অরিজিনাল একটি এমন পানীয় যা ছোট থেকে বড়, সব বয়সের মানুষের জন্য উপযোগী। এটি শিশুদের বৃদ্ধিতে সহায়ক, কিশোর-কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক এবং বয়স্কদের শক্তি ও সক্রিয়তা ধরে রাখতে সহায়ক।